৩। স্বতন্ত্র খতিয়ানে রেকর্ডের মাধ্যমে বন সংরক্ষণ নিশ্চিত করা এবং বনভূমি বন্দোবস্ত প্রদান না করা।
৪। উপকূলীয় জেগে ওঠা চরাঞ্চলে বন সৃজন ও সৃজিত বন সংরক্ষণ।
৫। বন মহাপরিকল্পনা অনুযায়ী বন অধিদপ্তরে পর্যাপ্ত লোকবল, দক্ষতাবৃদ্ধি ও লজিষ্টিক সংগ্রহ।
৬। সামাজিক বনায়নের মাধ্যমে বনায়নের নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অর্জন ও অবক্ষয়িত বনাঞ্চল এবং বনের ফাঁকা জায়গা চিহ্নিত করে পুনঃ বনায়ন করন।
৭। অশ্রেনীভূক্ত বনাঞ্চল (Unclassified State Forests) কে সামাজিক বনায়নের আওতায় আনয়ন।
৮। সুন্দরবনে সমন্বিত ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা বাস্তবায়নের মাধ্যমে বনজসম্পদ, মৎস্য ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ।
৯। ইট প্রস্তুতের কাজে কাঠ জাতীয় জৈব সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ করে জ্বালানী হিসাবে কয়লা এবং গ্যাস সরবরাহ করন।
১০। বনভূমি হস্তান্তর কঠোর ভাবে নিষিদ্ধ করা।
১১। পার্বত্য এলাকার সকল অশ্রেণীভূক্ত বন, বরেন্দ্র ও মধুপুর গড় এর ভূমি কৃষি বনায়নের কাজে ব্যবহার করন।
১২। ঝুম চাষীদেরকে নির্ধারিত গ্রামে পুনর্বাসন করার মাধ্যমে পার্শ্ববর্তী এলাকায় গাছ ও বাঁশ সম্পদ বৃদ্ধি।
১৩। Natural Regeneration উৎসাহিত করণ।
১৪। নায়নের ক্ষেত্রে উপযোগীতা অনুযায়ী দেশীয় প্রজাতির চারা রোপণ।
১৫। প্রাকৃতিক ভাবে সংবেদনশীল এবং জীব বৈচিত্র সমৃদ্ধ এলাকা চিহ্নিত করে রক্ষিত এলাকা (Protected Area) ঘোষনা।
১৬। প্রতিটি রক্ষিত এলাকার ব্যবস্থাপনা পরিকল্পনা প্রণয়ন।